বিনোদন
অবশেষে মুখ খুললেন অভিনেত্রী শামীমা তুষ্টি

ছোট পর্দার অভিনেত্রী শামীমা তুষ্টি। তার বাবা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।অভিনয়ের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গেও সক্রিয় ছিলেন তিনি।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে অভিনেত্রীর অবিস্থান ছিল ছাত্র-জনতার বিপক্ষে। বিগত সরকারের পক্ষ নিয়ে শিল্পীদের গোপন হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ খুলেছিলেন তারা। ‘আলো আসবেই’ গ্রুপের চারজন অ্যাডমিনের মধ্যে তিনি একজন। তিনি যে ভুল ভুল করেছেন, সেই উপলব্ধি আগেই হয়েছিল। তবে সেটি প্রকাশ বা বলার সুযোগ ও সাহস পাননি এতদিন।
অবশেষে সেই উপলব্ধি প্রকাশ করে দীর্ঘ এক ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছেন তুষ্টি লেখেন, আমি এই মুহূর্তে যা লিখতে যাচ্ছি, আমি জানি, তার জন্য আমি গালি ও ট্রলের সম্মুখীন হতে পারি। তবুও আমি আমার পজিশন ক্লিয়ার করতে চাই। আমি প্রথমেই বলে নিতে চাই যে, আমি একটা রাজনৈতিক দলের সক্রিয় কর্মী। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সক্রিয় কর্মী। এর কারণ আমার বাবা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। ১৯৬৫ সালে বাবা মালিবাগ আওয়ামী লীগের সাংগাঠনিক সম্পাদক ছিলেন, তাই আমার বাড়িতে সবসময় এই পরিবেশই ছিল যেখানে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে আমি আমার নিজের পক্ষ ভেবেছি। আমার এই পক্ষপাতিত্ব যে ভুল তাও আমি মনে করি না।
নিজের কিছু বিচার-বিবেচনার কথা উল্লেখ করে এই অভিনেত্রী লেখেন, আমি মনে করি, আমি আমার অংশগ্রহণ ঠিক বিবেচনা করেই করেছি। কিন্তু এই দলের সদস্য হওয়া সত্ত্বেও আমার নিজের কিছু বিচার-বিবেচনা আছে। আপনারা সকলেই জানেন কেউ কোনো দলের কর্মী হিসাবে কাজ করে, তখন তার সেই দলের নেতাদের কথামতো কাজ করতে হয়। সেসব দলীয় নির্দেশনার বিপক্ষে গিয়ে কাজ করার পরিস্থিতি থাকে না এবং আমি তা করতেও চাই না দলের কর্মী হিসাবে।
শামীমা তুষ্টি নিজে হত্যাকাণ্ড, শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে নৃশংসতার সমর্থক নয় বলে দাবি করেন। তিনি লেখেন, তাই বলে এই হত্যাকাণ্ড, শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে এই নৃশংসতার আমি সমর্থক নই। এক মিনিটের জন্যও ছিলাম না। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে বহু কর্মীই তা ছিলেন না। আমাদের অনেকেরই পজিশন নেওয়া দরকার ছিল। অনেক আগেই দরকার ছিল। আমি জানি, আপনাদের অনেকে এই কথাতেও ক্ষুব্ধ হবেন। কিন্তু আশা করি, এটা মানবেন যে, আমরা বাংলাদেশে কী ঘটছে তাও জানতে দেরি করেছি। দলীয় রাজনীতির মধ্যেও খবর ফিল্টার হয়। যার সন্তান গেছে তার অবস্থা ভেবেছি। প্রতি মুহূর্তে আমি, আমাদের কেউ কেউ, একটা পজিশন নিতে গেছি। সেসব পজিশন কারো না কারো কারণে অন্য আরেকটা পজিশন হয়ে গেছে। আমরা বিটিভিতে গেছি, শিল্পীরা সহিংসতা ও ছাত্রদের হত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে, করেছেনও, তবে সেটা সংবাদে তেমন করে আসেনি। কিন্তু যা এসেছে তাতে আরো ভুল বোঝার জায়গা তৈরি হয়েছে। তবে যা দেখা গেছে সেটাও ঠিক না তা আমি বলব না। আমরা হাসপাতালেও আহতদের দেখতে গেছি। আর তখনো আমি সকল কিছু বুঝে উঠতে পেরেছি তেমন না।
পক্ষ বদলের চেষ্টা করছেন না এই অভিনেত্রী। সেকথা জানিয়ে তুষ্টি বলেন, আমরা যে যাই ভাবি না কেন, দল মূলত কী কী করতে যাচ্ছে বা কী করবে, তা সম্পূর্ণ জানার উপায় আমাদের ছিল না। আমি এসব কথা বলে পক্ষ বদলের চেষ্টা করছি না। বরং আমার দলের পক্ষে যেসব মারাত্মক ভুল ছিল আমার যেসব বোঝাবুঝি ছিল সেগুলোর কারণে আমার দোনোমনা আর পরিস্থিতির কথা আপনাদের জানাতে এসেছি। আমি একটা সংগঠন করি, যেখানে সিংহভাগই এই হিংস্রতা, এই হত্যার সমর্থক নয়। কিন্তু আমাদের কোনো একটা পজিশন কীভাবে নিতে পারি তা ভাবতে ভাবতেই প্রতিদিন আরও নতুন মৃত্যু হয়েছে। প্রতিদিন আরো বেশি করে আপনাদের থেকে দূরে সরে গেছি।
শিল্পীদের গোপন হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ‘আলো আসবেই’র কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি একটা হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ছিলাম। সেখানেও আমি বলেছি যে, সকলের সঙ্গে গিয়ে আলাপ করতে হবে। এগুলো বন্ধ করা দরকার। কিন্তু ঘটনা এত দ্রুত ঘটছিল আমি যা সমর্থন করি না তা আপনাদের জানানোর সুযোগ পাইনি। তাছাড়া আমার অনেক সহকর্মীরাও এসবের ভিতরে ছিলেন, পরে হয়ত থাকেননি। তারাও আমাকে অনেক গালাগাল করেছেন। তবু আমি বলতে চাই যে, আমি আমার সহকর্মীদের জন্য অনেক কিছুই করার চেষ্টা করেছি। এখনো তাই করব। এছাড়াও আমরা আমাদের সিনিয়র সহকর্মীদের সঙ্গেও যোগাযোগ করতে পরিনি এক সঠিক দিক নির্দেশনার জন্য। সেসবও আমাকে ভাবিয়েছে।
ট্রল ও গালির ভয়ে এতদিন মুখ খুলেননি জানিয়ে শামীমা তুষ্টি লেখেন, আমি অনেক দেরিতে আপনাদের সামনে এসেছি। কিন্তু আমার অনুভূতি নতুন নয়। শুরু থেকেই হচ্ছিল। আমি সত্যি সত্যি ট্রল-গালির ভয়েই আমি আগে লিখিনি। অনেক ট্রল আর গালি নেওয়ার মতো মানসিক অবস্থায় ছিলাম না। এখন কিছুটা কিছুটা নিজেকে সংযত করতে পেরেছি। সহ্য করার মত ধৈর্য আশা করি আমার হবে, আপনাদের সকল কথা নেওয়ার। সে রকম জায়গা থেকেই আমার অবস্থান আমি আপনাদের কাছে পরিস্কার করলাম।
সবশেষে তিনি লেখেন, আমি সকলের মঙ্গল কামনা করছি। শহীদদের আত্মত্যাগ যেন বাংলাদেশে বিফলে না যায়, সেই প্রত্যাশা করছি।
বিনোদন
ইন্ডাস্ট্রির জন্য কাজ করতেই সিনেমায় এসেছি : চিত্রনায়ক মুন্না খান

রাসেল মাহমুদ
‘আমি কোনো সৌখিনতা করতে সিনেমায় আসিনি। চলচ্চিত্রকে ভালবেসে, ইন্ডাস্ট্রির জন্য কাজ করতেই সিনেমায় এসেছি।’ – বললেন ঢালিউড চিত্রনায়ক মুন্না খান।
মুন্না খান তার প্রথম চলচ্চিত্র ‘ডার্ক ওয়ার্ল্ড’ দিয়েই ব্যপক সাড়া ফেলেছিলেন। তবে সে সময় প্রশ্ন উঠেছিল দেশীয় চিত্রনায়িকা কাস্টিং নিয়ে। তারই জবাবে এবারে দেশীয় চিত্রনায়িকার সাথেই কাজ করছেন। চিত্রনায়িকা ববি থাকছে এবারে মুন্না খানের নতুন ছবিতে।
তাই ‘তছনছ’ করতে আসছেন ঢাকাই সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির নবাগত মুখ চিত্রনায়ক মুন্না খান। এর আগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারজয়ী গুণী নির্মাতা মুস্তাাফিজুর রহমান মানিক পরিচালিক ‘ডার্ক ওয়ার্ল্ড’ সিনেমায় অভিষেক হয় এই চিত্রনায়কের। মুন্না তার দ্বিতীয় ছবির পরিচালক হিসেবে বেছে নিলেন ঢালিউডের আরেক মাস্টার মেকার বদিউল আলম খোকনকে।
পরিচালক সিলেক্ট করার ব্যাপারে বরাবরই সচেতন চিত্রনায়ক মুন্না খান। এ প্রসঙ্গে চিত্রনায়ক মুন্না খান বলেন,‘একটি চলচ্চিত্রের প্রাণ হলেন একজন পরিচালক। কারণ একজন পরিচালকই আমাকে সিনেমার পর্দায় তুলে ধরবেন। আমাদের সুপারস্টার শাকিব খানেরও একেকটি ছবি একেকরকম হয় বা ব্যবসা করে কেন? কারণ পরিচালক ভিন্ন ভিন্ন থাকেন বলেন। তাই চলচ্চিত্রে অবশ্যই একজন নির্মাতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ রোল প্লে করে।
প্রথম ছবিতে কলকাতার আবেদনময়ী অভিনেত্রী কৌশানী ছিলেন মুন্না খানের বিপরীতে।
মুন্না বলেন আমার চ্যালেঞ্জ ছিল – যে একজন মানসম্পন্ন চিত্রনায়িকাকেই আমি আমার ছবিতে কাস্ট করাবো। সেভাবেই কাজ করেছি। দর্শকেরাও গ্রহন করেছেন।
মুন্না খান তার দ্বিতীয় ছবি মুক্তি উপলক্ষ্যে গত ৫ ডিসেম্বর মগবাজারের একটি হোটেলে মহরতের আয়োজন করেছে। সে উপলক্ষে ফার্স্ট লুকও প্রকাশ করেছে মুন্না খানের প্রযোজনা হাউজ।
এ ব্যাপারে মুন্না খান বলেন, মহরতের মাধ্যমে আমরা অভিনয় শিল্পীদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছি। এবারেও গত ছবির অভিনয় শিল্পীরাই থাকবেন। তবে নতুন করেও কিছু শিল্পী যুক্ত হবেন। আগামী ঈদুল আজহায় মুক্তির টার্গেট নিয়ে ফেব্রুয়ারিতে ক্যামেরা ওপেন করবো।
মুুন্না খান ও ববি ছাড়াও ‘তছনছ’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করবেন দীপা খন্দকার, মিশা সওদাগর, জয় রাজ, বদ্দা মিঠু, জাহিদ ইসলাম সহ অনেকে।
বিনোদন
তারকারা কে কার আত্মীয়?

প্রিয় তারকার সম্পর্কে জানার কৌতূহল সকল শ্রেণীর দর্শকশ্রোতার মাঝে বিদ্যমান। এই তারকারা তাদের কর্মজীবন ছাড়াও ব্যাক্তিগত জীবনে অনেকেই অনেকের আত্মীয়। আর তাদের সেই সম্পর্কগুলো নিয়েই দর্শকশ্রোতার আগ্রহের মাত্রাটা একটু বেশি। চলুন জেনে নেয়া যাক বাস্তব জীবনে কোন তারকা কার আত্মীয়।
১. অভিনেতা রাজ্জাক এর দুই পুত্র অভিনেতা বাপ্পারাজ এবং অভিনেতা সম্রাট।
২. অভিনেতা গোলাম মোস্তফার মেয়ে অভিনেত্রী সুবর্না মোস্তফা। সুবর্না মোস্তফার প্রাক্তন স্বামী প্রয়াত অভিনেতা হুমায়ূন ফরিদী।
৩. প্রযোজক কলিম উদ্দিন আহমেদ এর পুত্র অভিনেতা আলমগীর। আলমগীর এর কন্যা আঁখি আলমগীর। আলমগীর এর দ্বিতীয় স্ত্রী সংগীতশিল্পী রুনা লায়লা।
৪. অভিনেতা আবুল হায়াৎ এর দুই কন্যা বিপাশা হায়াৎ এবং নাতাশা হায়াৎ। বিপাশা হায়াৎ এর স্বামী অভিনেতা তৌকির আহমেদ। নাতাশা হায়াৎ এর স্বামী অভিনেতা শাহেদ শরিফ খান। তৌকির আহমেদের বোনের স্বামী ক্রিকেটার আতাহার আলি খান। আবুল হায়াৎ এর বোন এর কন্যা অভিনেত্রী ফিমা। ফিমা এর স্বামী অভিনেতা গাউসুর আজম শাওন।
৫. গায়ক ফেরদৌস ওয়াহিদ এর স্ত্রী পরিচালক কে এম আর মঞ্জু। তাদের পুত্র গায়ক হাবিব ওয়াহিদ। হাবিব এর কাজিন সংগীতশিল্পী শায়ান।
৬. অভিনেত্রী সুচন্দা, ববিতা এবং চম্পা তিন বোন। তাদের চাচাত ভাই অভিনেতা রিয়াজ। রিয়াজ এর স্ত্রী মডেল মুশফিকা তিনা। তাদের ভ্রাতুষ্পুত্র অভিনেতা ওমর সানী। ওমর সানীর স্ত্রী অভিনেত্রী মৌসুমি। মৌসুমির বোন অভিনেত্রী ইরিন জামান।
৭. অভিনেতা সোহেল রানার ভাই অভিনেতা রুবেল। সোহেল রানার পুত্র অভিনেতা মাশরুর পারভেজ। সোহেল রানার বোনের কন্যা অভিনেত্রী তানিয়া আহমেদ। তানিয়া আহমেদ এর স্বামী গায়ক টুটুল।
৮. গায়ক তাহসান রহমান খানের স্ত্রী অভিনেত্রী মিথিলা। মিথিলার ভাই অভিনেতা মিশু। তার বোনের স্বামী বিজ্ঞাপন নির্মাতা অমিতাভ রেজা। অমিতাভ রেজার প্রথম স্ত্রী অভিনেত্রী জেনী।
বিনোদন
কত কোটি টাকার মালিক শাকিব খান

ঢাকাই সিনেমার শীর্ষ নায়ক শাকিব খান। দেশের চৌহদ্দী পেরিয়ে ভারতীয় সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন তিনি। বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গে অগণিত ভক্ত রয়েছে তার। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে সফলতার পাশাপাশি অর্থবিত্তেও ভরে উঠেছে তার ঝুলি। সম্প্রতি ভারতীয় একটি গণমাধ্যম তার সম্পদের হিসাব সামনে এনেছে।
দীর্ঘ ক্যারিয়ারে অসংখ্য সিনেমায় অভিনয় করেছেন শাকিব খান। এ ছাড়াও বিভিন্ন ইভেন্ট ও বিজ্ঞাপন থেকে টাকা আয় করেন তিনি। নানা ব্র্যান্ডের সঙ্গেও যুক্ত এই তারকা। রয়েছে নিজের ব্যবসাও। ভারতীয় একটি গণমাধ্যমের দাবি প্রায় ২০ মিলিয়ন ডলারের মালিক শাকিব খান।
টিভিনাইন বাংলার এক প্রতিবেদনে সম্প্রতি উল্লেখ করা হয়েছে, শাকিব খান মোট ২০ মিলিয়ন ডলারের মালিক, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ২৩৫ কোটি ৭ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বেশ কিছু জায়গা সম্পত্তিও রয়েছে শাকিবের। এখন প্রশ্ন, শাকিব কি সত্যিই ২৩৫ কোটি টাকার মালিক? কেননা ভারতীয় ওই গণমাধ্যমে শাকিবের কোনো বক্তব্যে তুলে ধরা হয়নি। তা ছাড়া কোন সূত্রের বরাতে নায়কের সম্পত্তির হিসাব সামনে আনা হয়েছে, সেটাও অপ্রকাশিত।
বর্তমানে একের পর এক সিনেমা করে যাচ্ছেন শাকিব খান। এমনকি আগামী বছরের সিনেমাগুলোতেও চুক্তিবদ্ধ আছেন এই নায়ক।
-
বিনোদন5 months ago
নতুন কিছু আসছে, অপেক্ষা করুন: বাঁধন
-
Uncategorized7 months ago
কী নির্মম! কী নিষ্ঠুর!
-
বিনোদন3 months ago
ইন্ডাস্ট্রির জন্য কাজ করতেই সিনেমায় এসেছি : চিত্রনায়ক মুন্না খান
-
বিনোদন7 months ago
জাদুশিল্পী সংগঠনে কার্যকরী পরিষদ গঠিত
-
বিনোদন5 months ago
সাত গানের প্রকল্পে লুৎফর হাসানের সাথে মার্সেল
-
বিনোদন7 months ago
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক সৈয়দ জামিল
-
বিনোদন7 months ago
পদত্যাগ চান অভিনয়শিল্পীরা
-
কেনাকাটা7 months ago
গণ-অভ্যুত্থান: নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত কেন জরুরি