Connect with us

কেনাকাটা

চমক নিয়ে হাজির রুনা লায়লা

Published

on

আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কণ্ঠশিল্পী রুনা লায়লা জন্মদিনে শ্রোতা-ভক্তদের জন্য চমক নিয়ে হাজির হলেন। ‘‘আমার প্রতি জন্মদিনে আপনারা অনেক শুভেচ্ছা বার্তা পাঠান, ভালোবাসা দেন, উপহার দেন। সেই সঙ্গে দোয়া-আশীর্বাদ তো থাকেই আপনাদের। ভাবছি আমার এবারের জন্মদিনে আপনাদের একটা উপহার দেব’’– সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক ভিডিও বার্তায় এমনই বললেন গানের জগতের মহাতারকা রুনা লায়লা। তার সেই উপহারটি হলো অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেল “‘দ্যা রুনা লায়লা’’।

রুনা লায়লার ৭২তম জন্মদিন। এ উপলক্ষে শ্রোতা-ভক্ত ও প্রেমীদের অন্যরকম উপহার দিলেন তিনি। ইউটিউব চ্যানেলটির ভিডিও ভালো লাগলে লাইক, সাবস্ক্রাইব ও শেয়ার করার অনুরোধ জানিয়েছেন দেশবরেণ্য এই সঙ্গীতশিল্পী।

ভিডিও বার্তায় রুনা লায়লা আরও বলেন, ‘‘গানের জগতে আমার ৬০ বছরের পথচলায় যা কিছু করেছি এবং আগামীতে কী করতে চাই সেগুলো তুলে ধরতে আপনাদের সবাইকে পাশে চাই। আপনাদের ভালোবাসা যেন থাকে। আপনারা ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। নিজের যত্ন নেবেন। আমি সবাইকে ভালোবাসি। অনেক ধন্যবাদ।’’

শাহরুখ-বিজয়কে ছাড়িয়ে শীর্ষে আল্লু আর্জুনশাহরুখ-বিজয়কে ছাড়িয়ে শীর্ষে আল্লু আর্জুন
ভিডিও বার্তাটি শেয়ার দিতে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে রুনা লায়লা লেখেন, ‘‘জন্মদিনের শুভেচ্ছার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ! আমার অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেল শেয়ার করে বেশ উচ্ছ্বসিত লাগছে।’’

রুনা লায়লার অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেল খোলার পর আপলোড করা প্রথম গান হলো ‘‘শিল্পী আমি তোমাদেরই গান শোনাবো’’। বিটিভিতে প্রচারিত হয় তার এই গানটি। গানটি লিখেছেন মাসুদ করিম, সুর করেছেন সুবল দাস।

উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন এই কণ্ঠশিল্পী ক্যারিয়ারে মোট ১৮টি ভাষায় ১০ হাজারের বেশি গান গেয়েছেন। এরমধ্যে নিজের ইউটিউব চ্যানেলে ১৯৭৭ সালে মুক্তি প্রাপ্ত বলিউডের সিনেমা ‘‘ঘারোন্দা’’তে জয়দেবের সুরে ‘‘তুমহে হো না হো ও দো দিওয়ানে শেহার মে’’ গান দুটি আপলোড করেছেন তিনি। এছাড়া রয়েছে একটি করে বাংলা দেশাত্মবোধক ও ফোক গান এবং পাঞ্জাবি গান।

কেনাকাটা

গণ-অভ্যুত্থান: নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত কেন জরুরি

Published

on

২০২৪-এর ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিতে শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন এবং দেশ ত্যাগ করেন। এই ঘটনা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ বাঁক হিসেবে গণ্য হবে।

এটা সত্যিই অভাবনীয় যে আপাতদৃষ্টে কোটা সংস্কারের মতো একটি ছোট দাবির ওপর গড়ে ওঠা আন্দোলন কীভাবে অতিদ্রুত কয়েক দিনের মধ্যে একটি ব্যাপক ও তীব্র গণ-আন্দোলনের রূপ নেয়। নানা কারণেই জনগণের মধ্যে যে অসন্তোষ ধূমায়িত ছিল, এই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে তা প্রকাশিত হয়।

এই গণ-অভ্যুত্থানের চারটি প্রধান কারণ ছিল।

প্রথমত, কোটার সংস্কারের দাবি ছাত্র ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক সমর্থন লাভ করেছিল।

দ্বিতীয়ত, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, সংকুচিত চাকরি ও ব্যবসার সুযোগ এবং সর্বব্যাপী দুর্নীতির কারণে জনসাধারণের মধ্যে গভীর অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছিল।

তৃতীয়ত, রাজনৈতিক স্বাধীনতার অভাব, মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ওপর বিধিনিষেধ এবং বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক দমন-পীড়নের কারণে জনগণের মধ্যে অসন্তোষ বৃদ্ধি পায়।

চতুর্থত, আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা আন্দোলন দমন করার সময় অহংকার ও দাম্ভিকতা দেখিয়েছেন। বিক্ষোভ দমন করার জন্য তাঁদের অত্যধিক শক্তিপ্রয়োগের ফলে মাত্র কয়েক দিনের মধ্যে ছাত্র এবং সাধারণ নাগরিকদের মধ্যে অভূতপূর্ব সংখ্যক প্রাণহানি ঘটে, যা প্রতিবাদের ক্রোধ এবং তীব্রতাকে আরও বাড়িয়ে তোলে।

২০২৪ সালের ৮ আগস্ট, নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসে। অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর প্রাথমিক দায়িত্ব থাকবে অভ্যুত্থান-পরবর্তী পরিস্থিতিতে দেশ পরিচালনা করা এবং ক্রমান্বয়ে একটি স্থিতিশীল ও সুসংগঠিত স্থায়ী সরকারের লক্ষ্যে গণতান্ত্রিক উত্তরণের ভিত্তি স্থাপন করা।

Continue Reading

Trending

KOLAHALL
EDITOR: TANVIR SHAHEEN
OFFICE ADDRESS: 40 John street Hartford Connecticut 06106 USA
CONTACT: +19179574390
EMAIL: kolahallcommunication@gmail.com

Copyright © 2024 Kolahall.com